পাশের বাড়ির এক মেয়েকে চোদার গল্প

আমাদের পাশের বাড়ির মেয়ে তার নাম সোহানা, সে এলাকার টপ মাগী ছিলো, তার ফিগার (৩৬D-২৮-৩২) পুরো চরম, তার গায়ের রং ফর্সা, তার চুল কোমর অবধি, আর এলাকার সবাই তাকে খানকি বলতো, ছোটো বেলাথেকেই তাকে ঠাপাতে চেয়েছিলাম, তখন আমার বাড়াটা ৬ ইঞ্চির ছিলো এখন মামির জন্য সেটা ৮ ইঞ্চির হয়ে গেছে, সোহানা কে শুধু চোদার জন্য আমি সব করতে পারতাম, ওকে যারা যারা চুদেছিল তাদের কাছ থেকে শুধু গল্পঃ শুনে হিংসে করতাম, আর আমার যখন জানতে পারলাম তার ভাই তাকে চোদে তখন আরো হিংসে হলো, আর তারপর আমি তাকে চোদার জন্য সুযোগ খুঁজছিলাম আর একদিন পেয়েও গেলাম সেদিন কে ছিলো রবিবার, আর আমি তখন বিকেলের দিকে ওষুধের দোকানে গেলাম, ওখানে ভির হওয়ার কারণে আমি ওখানে বেঞ্চে বসেছিলাম আর তারপর দেখলাম সোহানা সেখানে এলো আর আমার পাশে বসলো আর আমি তখন তার দুধ গুলো র দিকে তাকিয়ে আছি, সোহানা ও জানতো আমি ওকে ঠাপাতে চাই, আমি তার সাথে কথা বলছিলাম

আমি:- কেমন আছিস রে?
সোহানা:- ভালো, তুই কেমন আছিস
আমি:- ভালো
সোহানা:- দেখায় যায় না তোকে থাকিস কোথায়
আমি:- এই মামার বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলাম
আর তারপর আসতে আসতে ভিড় কমে গেলো আর জায়গা খালি হয়ে গেল আর আমি আর সোহানা তখন দোকানে সেলফ এ গেলাম এবার সেখানে সেলফ এর নিচে কনডম রাখা ছিল আমি, আর ও দেখছি সেটা আর আমি তখন আর চোখে তার পাছা টা দেখছিলাম, আর তারপর এদিক ওদিক দেখলাম কেও দেখছে কি না, দেখলাম কেও নেই, কেমিস্ট ভেতরে ওষুধ খুঁজছিল আর তখন আমি তার পাছায় জোড়ে একটা চাটি মারলাম, আর সোহানা তখন আমার দিকে তাকালো কিছু বললো না সে, আর তারপর কেমিস্ট এলো আর তাকে সোহানা বললো
সোহানা:- একটা pad দিন
কেমিস্ট:- L size না M
সোহানা:- L size
কেমিস্ট:- খুঁজতে হবে একটু দাড়ান
সোহানা ঠিক আছে
আর কেমিস্ট আমাকে জিজ্ঞাসা করলো
কেমিস্ট:- কি নেবেন
আমি:- আপনি এর টা দিয়ে দিন, তারপর বলছি
তারপর কেমিস্ট ভেতরে গেলো আর আমি আবার সোহানার পাছায় চাটি মারলাম আর তার পাছাটা টিপলাম জোড়ে আর সোহানা তখন তার দাঁত দিয়ে ঠোট কামরালো
সোহানা:- উমমম
আর তারপর সে আমার বাড়াটা চেপে ধরলো আর সে একটু অবাক হলো

Post a Comment

Previous Post Next Post